এক হও, হানাহানি বাদ দাও, সন্ত্রাসকে না বলো
এ পর্যন্ত বহু মসজিদে
হামলার মতো ঘটনা ঘটেছে। আর এতে মুসলিমদেরই দায়ী করা হয় সাধারণত। কিন্তু প্রত্যেকটি
মসজিদ বা মুসলিম কমিউনিটিতে সন্ত্রাসী হামলার পেছনে কোন না কোন ভাবে অমুসলিম এবং যারা
কোন ধর্মে বিশ্বাসী না তাঁদের হাত রয়েছে।
সর্বশেষ যদি হামলাটি হয়েছে সেখানে ব্রেন্টন ট্যারেন্ট নামের
একজন হামলা করেন। অবশ্যই নাম থেকেই এটি অনুমানযোগ্য যে, এ জঙ্গী মুসলিম কিনা। নাম দিয়ে ধর্ম যাচাই করা না
গেলেও খুঁজে দেখেন ইন্টারনেটে।
যতদূর বুঝতে পারলাম,
ট্যারেন্ট ওই এলাকাতে অন্য কোন দেশের বা জাতের কাউকে দেখতে চান না। তার মতে, ওখানে
যারা থাকেন তাঁরা ট্যারেন্টের নিজেদের লোকদের উৎখাত করতে চাইছেন। আর এজন্যই এই হামলা।
এই হামলার পরিকল্পনা করছিল দুই বছর ধরে। কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো, এর সাথে মসজিদের কী
সম্পর্ক?
মুসলিমদের শত্রু
প্রতিটি জায়গায় আছে। ইহুদি-খৃষ্টান-নাস্তিকরা ফাঁদ পেতে যাচ্ছে মুসলিমদের নষ্ট করার
জন্য, ধ্বংস করার জন্য। মুসলামানদের নিজেদের মধ্যেও দ্বন্ধ ঢুকিয়ে দিয়েছে সেই বহু আগে।
যাইহোক, মুসলিমরা
এবার নিজেদের মধ্যে কাটাকাটি বাদ না দিলে আগামী ২০ বছরের মধ্যে মুসলিম শব্দ থাকবে শুধু
নামে। সাবধান।
এক হও, হানাহানি
বাদ দাও, সন্ত্রাসকে না বলো।